দালাল
মাঝরাতে ঘড়ি এবং টিকটিকির স্বমেহন শুনতে শুনতে
ভদ্রলোক উঠে কড়কালেন দেওয়ালটাকে
অতঃপর জানালেন —
অন্তত একজোড়া পায়রা — কিংবা মেঠো চিল
ঘাতকের মত নির্ভীক সজ্জন সেজে — প্রলুব্ধ আলাপ,
মাড়োয়ারি তিল আর ফুসফুসের নীচে লুকিয়ে রাখা
একটা সযত্ন ক্ষুর — বের করে আনতেই হয়।
তারপর মাথাটা ঝাঁকিয়ে চেতন এবং অবচেতন খোপরের থেকে
ক্যালানে ফ্যাতাড়ুর মত ঘাড় গলিয়ে দেখে নিতে হবে
অদ্বৈত কেউ ছিপ ফেলে বসে আছে কি না;
যদি না থাকে —
দে বুড়ি গঙ্গা জলে ঝাঁপ!
শ্রাবণের রাতের গভীর অন্ধকারে — একখানা স্যুইট লিজার্ড ছেড়ে দিয়ে
সিম্বলিক ব্যাঙ, কিংবা আস্ত একটা খরগোশ
মুখে নিয়ে বলতে চাইলেন — এখানে আমার দালালি চলে বটে!
No comments:
Post a Comment