কান্নার সংগীতে আরাকান আরাকান
মহুয়া; পহেলা শোনো—না ঘুমানো রাতের গল্প। সারারাত চঞ্চল আর স্পর্শাতুর আঙুলের তলায় গম্ভীর কেঁদে উঠলো বাঁশি। চারদিকে মর্মন্তুক চাপা কান্নার সংগীত—যেন কোনো একলা পাখির বারে বারে পাখাঝাপ্টানো। সে কি পৌছাতে চাচ্ছে—কোনো নিরাপদ নৌকো-হৃদয়ের ডেরায়। নিঃশব্দ এক কফিন যাত্রা সঙ্গী তাদের! জলে থেকে ইচ্ছে করলেই হাঙর থেকে দূরে থাকা যায়—কিন্তু ডাঙায় মানুষই হাঙর আজ! দ্যাখো—মায়ান সেনাদের গায়ে জড়ানো উলঙ্গ মানব! আর দূর থেকে ছিন্ন লম্পটরা গাইছে—আরাকান! আরাকান!!
একত্রে মৃত্যুর সঙ্গী
মানুষের মৃত্যুর পর যে খেলা শুরু হয়ে যায়—সেখানে আমাদের প্রবেশ নিষেধ। তবু গল্পগুলো আমাদের কাছে অপরিচিত নয়। যেমন মহুয়ার মৃত্যুর খবর পেয়ে আমি ওর দেহের ভেতর ঢুকে পড়ি। আমরা চেয়েছিলাম—একত্রে আমাদের মৃত্যু হোক। তা হলোও আমরা আলাদা কবরে শুয়ে পড়ছি কেন?
No comments:
Post a Comment